









নিজস্ব প্রতিবেদন:- বৃষ্টির অতিরিক্ত জল কে বা নদীর অতিরিক্ত জল কে বেঁধে রাখা যায় যে পদ্ধতির মাধ্যমে তাকে বাঁধ প্রকল্প বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ নদীর অতিরিক্ত জল যাতে তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চল কে অসমে প্লাবিত না করতে পারে তাই নদীর উপর বাঁধ নির্মাণ করা হয়ে থাকে ।নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর জমে থাকা নদীর জল নির্দিষ্ট পরিমাণে ছাড়া হয় ফলে নদীর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল প্লাবিত হবার সম্ভাবনা একদমই কমে যায় ।





এবছর বৃষ্টির পরিমাণ অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি। ফলে অনেক নদী বইছে বি-প-দ-সী-মা-র উপর দিয়ে ।তাই নদীর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের মানুষদের কে নিরাপদ দূরত্বে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা ইতিমধ্যে করছে প্রশাসন ।তবে কোনো কারণে যদি কোন নদীর বাঁধ ভে-ঙ্গে যায় তাহলে প্লাবিত হতে পারে বিস্তীর্ণ অঞ্চল, লক্ষ লক্ষ মানুষ হতে পারে ঘরছাড়া। ঠিক তেমনি আরো একবার অশনি সং-কেত দেখা গেল ।





‘থ্রি জর্জেস’ বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাঁধ। যা এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থিত। এরই মধ্যে বন্যা সত-র্কতা জারি করা হয়েছে বাংলাদেশ সরকার। বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্পটিও এখানেই অবস্থিত। দিন দিন দুর্বল হচ্ছে সেই বাঁধ ফলে বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়তে যাচ্ছে চীন। ভয়াবহ বন্যায় যেকোনো মুহূর্তে ভে-ঙে পড়তে পারে ইয়াংজি নদীর ওপর নির্মিত বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ, যা ভে-ঙে গেলে ভয়ানক ঝুঁ-কির মধ্যে পড়বে চীনের ৪০ কোটিরও বেশি মানুষ।





ক্রমাগত বৃষ্টি এবং জলের চাপ বেড়ে চলা কারণে রীতিমতো দুর্বল হয়ে পড়ছে ওই বাঁধটি। কোন কারণে যদি একবার ভেঙ্গে যায় তাহলে এক বা দুই নয় বরং ৪০ কোটি মানুষ প্লাবিত হয়ে যাবে একসাথে । এরকমই এক বড়োসড়ো চিন্তার মুখে চীন।বলা হচ্ছে, গত ৭০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার কবলে এখন চীন। চলতি জুনে চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং মধ্য অঞ্চলজুড়ে মুষলধারে বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
\



















