ভারতবর্ষে বাড়তে চলেছে মেয়েদের বিবাহের ন্যূনতম বয়স, জানালেন প্রধানমন্ত্রী!











নিজস্ব প্রতিবেদন :- স্বাধীনতা সত্তর দশক পেরিয়ে গেলেও এখনও বিভিন্ন জায়গায় ভালো করে চোখ মিললে দেখতে পাবো বাল্য বিবাহ। বাল্য জীবন এক ধরনের জঘন্যতম অপ-রাধ যা দিনে দুপুরে প্রকাশ ঘটে থাকে। অথচ এটা কে প্রতিহত করার মত প্রশ্ন তোলার মতন কোন মানুষজন দেখতে পাওয়া যায় না ।নির্দিষ্ট বয়সের আগে অর্থাৎ ১৫-১৬ বছর বয়স হলে মেয়েদেরকে বিয়ে দেওয়ার একটা রীতির প্রচলন এদেশে চলে আসছে। সে ক্ষেত্রে ছেলেদের কোন বয়স থাকে না ।ফলে বয়সের একটা বিশাল তারতম্য দেখা যায় ।





এর পাশাপাশি দেশ নারী সুরক্ষা এবং নারী শিক্ষা নিয়ে অগ্রগতির ভূমিকা পালন করছে । গ্রামে গঞ্জের মেয়েরা এখন অনেক দিক থেকেই ছেলেদেরকে টেক্কা দিতে সক্ষম এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই তবে ভারতীয় সংবিধানের নিয়ম অনুসারে এখন আর ১৮ বছর হলেই দেওয়া যাবেনা মেয়ের বিয়ে. এই বয়সে উর্ধ্বসীমা বাড়ি দেওয়া হয়েছে ।





তবে কত বছর করা হলো এই বয়স বাড়িয়ে তা এখনো পর্যন্ত স্পষ্ট নয় । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শুক্রবার মোদি বলেন, আমার কাছে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মহিলা সংগঠন ও মানুষ জানতে চাইছেন যে, মেয়েদের বিবাহের ন্যূনতম বয়স নিয়ে কবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সকলেই চাইছেন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আমি প্রত্যেককে আশ্বস্ত করে বলছি, কমিটি রিপোর্ট প্রদান করার পর খুব শীঘ্রই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমাদের আইন সংশোধন করতে হবে। আশা করা হচ্ছে, শীতকালীন অধিবেশনেই এই সংশোধনী বিল সম্ভবত নিয়ে আসবে সরকার।





প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসনা হচ্ছে যে দেশের প্রতিটি নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে বা অন্যান্য ক্ষেত্রে অগ্রগতি ভূমিকা পালন করুক । শিক্ষার আলো প্রতিটা নারীকে আলোকিত করুক । আর তার এই চেষ্টাকে বাস্তবে রূপায়িত করার জন্য এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার ।



















