










নিজস্ব প্রতিবেদন:- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সেই প্রথম থেকেই সতর্ক করে আসছে যাতে বড় সংখ্যক জমায়েত এড়ানো যায় । এই বড় সংখ্যক জামায়াত থেকে ব্যাপকহারে ঘটতে পারে সং-ক্র-ম-ণ। কিন্তু মূলত সেই সমস্ত নির্দেশ উপেক্ষা করে গত ৮ অক্টোবর নবান্ন অভিযান হয়েছিল। শুধুমাত্র নবান্ন অভিযান নয় যেকোনো রাজনৈতিক মিছিল প্রতিবাদ কর্মসূচি কোনরকম সামাজিক দূরত্ব না মেনে করা হচ্ছে। তাদের কাছে জীবনের থেকেও আগে রাজনীতি এবং মূল লক্ষ্য আগামী বিধানসভা ভোট ।





গত ৮ অক্টোবর বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে প্রায় ৫০ হাজার বিজেপি কর্মী পা মিলিয়েছিলেন নবান্ন অভিযান এর পথে। পুলিশের সাথে হয়েছিল ধ-স্তাধ-স্তি, চলেছিল জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যাপকহারে হয়েছিল লাঠিচার্জ। যদিও সে জলকামান ব্যবহার করা হয়েছিল কেমিক্যাল এমনটা অভি-যোগ এনেছে গেরুয়া শিবির। তবে তার সাপেক্ষে এখনো কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি । বিজেপি নেতা মন্ত্রীদের একাংশের মতামত যে সেই কেমিক্যাল জলকামানের সংস্পর্শে এসে অসুস্থ হয়েছেন বিভিন্ন বিজেপি নেতা মন্ত্রীরা । কিন্তু এবার অসুস্থ হওয়ার খবর পাওয়া গেল বিজেপি নেতা জয় বন্দ্যোপাধ্যায়।





গত ৮ অক্টোবর নবান্ন অভিযান সারার পর তিনি শারীরিক অসুস্থতা বোধ করেন এবং করোনা পরীক্ষা করেন সেখানে রিপোর্ট পজেটিভ আসে। তাই মঙ্গলবার তিনি ভর্তি হন বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে। আপাতত তার অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে। তবে তার সংক্রমনের কারণ নবান্ন অভিযান এর বড় জমায়েত না জলকামান তা নিয়ে আছে ঢের প্রশ্ন।





প্রসঙ্গত, প্রথম থেকেই মাঠে নেমে কাজ করতে দেখা গিয়েছিল জয় বন্দ্যোপাধ্যায় কে। মার্চ মাসের শেষদিকে করণা মোকাবিলার জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় থেকেই বিভিন্ন দলীয় কর্মসূচিতে দেখা মিলেছে তার। উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ সামগ্রী বিলি করতে দেখা গিয়েছিল তাকে। রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকলেও তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন বিরোধী দলের রাজনীতি নেতা মন্ত্রীরা ।



















