









নিজস্ব সংবাদদাতা: কলকাতা শহরটি মেয়েদের পা-চা-র কেন্দ্র হিসাবে কাজ করছে। এই পতি-তার কাজের জন্যে মেয়েদের প্রায়শই নেপাল, বাংলাদেশ এবং বার্মা থেকে নিয়ে আসা হয়। কলকাতা থেকে এদের প্রায়শই মুম্বাই বা চেন্নাইএর পতি-তালয়ে বি-ক্রি করা হয়।





বে-শ্যা-বৃত্তি করে জীবন চালানো অনেক মহিলাকে তাদের বাড়ি থেকে জো-র করে নিয়ে আসা হয়েছিল। কেউ কেউ প্রতা-রিত হয়ে চলে এসেছেন। কেউবা তাদের বন্ধুবান্ধব ও পরিবার দ্বারা বেশ্যাবৃত্তিতে বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, তাদের বেশিরভাগই নিরক্ষর।





বউবাজার- বউবাজার এলাকা একটি রেড লাইট এরিয়া হিসেবে পরিচিত। সেখানে প্রায় 12,000 প-তি-তা কাজ করে। এখনকার আশেপাশের অঞ্চলগুলিতে বস্তিবাসী, ট্রাকার এবং অভিবাসী শ্রমিকদের দ্বারা বসবাস করে। বউবাজার সং-লগ্ন টেরিট্টি বাজার অঞ্চলটিতে মূলত বিভিন্ন রকমের কোম্পানি, ব্যবসায়ীদের জন্যে লোডিং-আনলোডিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ হয়।
গরিয়া- গরিয়ায় এলাকা একটি ছোট্ট রেড-লাইট এলাকা। এই অঞ্চলে অবসরপ্রাপ্ত যৌ-নকর্মীদের জন্য একটি বাড়ি তৈরির পরিকল্পনা ছিল।





কালীঘাট – দক্ষিণ কলকাতায় কালীঘাটের আশেপাশে একটি রেড লাইট এরিয়া রয়েছে। আদি গঙ্গা খালের পাড় ঘেঁ-ষে, আনুমানিক 1,000 থেকে 1,500 প-তি-তা সেখানে বাস করে এবং কাজ করে।
খিদিরপুর- খিদিরপুর এর রেড লাইট এরিয়াটি কলকাতার তৃতীয় বৃহত্তম। একটি এনজিও এই এলাকায় একটি সমর্থন কেন্দ্র তৈরি করেছে। খিদিরপুর রেডলাইট এলাকার জীবন নিয়ে দুটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন এই এন জি ও। এই সিনেমা দুটির নাম হল এবং শাদী কা শার্ট শৈচা-লয়।





: সোনাগাছি- কলকাতার বৃহত্তম রেড লাইট এরিয়া হ’ল সোনাগাছি। এটি ভারতের বৃহত্তম রেডলাইট এরিয়া। অঞ্চলটি একটি সুফি সাধক সোনা গাজীর নাম থেকে সোনার গাছি নামে পরিচিতি লাভ করেছেন।
এই সাধকের সমাধি (মাজার) লোকালয়ে অবস্থিত। এটি এমন এক অঞ্চল যেখানে বেশ কয়েকশ বহুতল প-তি-তালয় এবং প্রায় 10,000 যৌ-নকর্মী রয়েছে। মার্বেল প্রাসাদের ঠিক উত্তরে, চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ, শোভা বাজার এবং বিডন স্ট্রিটের মোড়ের কাছে উত্তর-কলকাতায় সোনা-গাছি অবস্থিত।





আগে সোনাগাছিতে অনেক বাঙালি প-তি-তা ছিল। তবে এখন রাজস্থানী এবং খামিয়া-নেপালি প-তি-তা-রা সংখ্যায় বেড়েছে। কলকাতার এই সোনাগাছি বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত: দরিদ্র-শ্রেণি, নিম্ন-শ্রেণি, মধ্যবিত্ত এবং ধনী-শ্রেণীর।
https://youtu.be/Fv5TUtfxhzY



















